প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

আলোকিত মানুষ গড়ার দৃড় প্রত্যয় নিয়ে হাজী মোঃ হুসেন আলী মোল্লা ১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দে ভালুকা উপজেলার অন্তর্গত বড়চালা হুসাইনিয়া দাখিল মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করেন । এ লক্ষ্যে উক্ত প্রতিষ্ঠানের নামে তিনি এক একর জমিও দান করেন। সিডস্টোর-সখীপুর সড়কের পাশে সবুজ শ্যামল মনোরম পরিবেশে গড়ে ওঠা এ মাদরাসাটি ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দে পাঠদানের অনুমতি লাভ করে । অতঃপর ২০০১ খ্রিষ্টাব্দে একাডেমিক স্বীকৃতি এবং ২০০২ খ্রিষ্টাব্দে এটি এমপিও ভুক্ত হয় । সু-দক্ষ প্রতিষ্ঠান প্রধানের সার্বিক তত্ত্বাবধান ও বিষয়ভিত্তিক অভিজ্ঞ শিক্ষিকমন্ডলী দ্বারা পাঠদানের ফলে দাখিল পরীক্ষায় শতভাগ শিক্ষার্থী পাশের পাশাপাশি জেডেসি ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনি পরীক্ষাতেও প্রতিষ্ঠানটি তার সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে। এমনকি বোর্ডের মেধা তালিকায় স্থান লাভসহ শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক ঘোষিত জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষ্যে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় উপজেলা পর্যায়ে ২০১৭,২০১৮,২০১৯,২০২২ ও ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দে শ্রেষ্ঠ মাদরাসা নির্বাচত হয়েছে। এসবের ফলে এ এলাকার শ্রেষ্ঠ দ্বীনি বিদ্যাপিঠ হিসেবে ইতোমধ্যেই এ প্রতিষ্ঠানটি ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে।
নির্মিত হয়েছে একাডেমিক ভবন, স্থাপিত হয়েছে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব ও আধুনিক মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম। সু-দক্ষ ব্যবস্থাপনা কমিটির ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফলে ইতোমধ্যে মাদরাসাটির অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।
এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে ময়মনসিংহ জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।

সভাপতির বাণী

image-not-found

মানব জাতির সূচনা লগ্ন থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে মানুষ প্রতিনিয়ত জ্ঞান ও কৌশল আয়ত্ব করে চলছে। আর শত সহস্র বছরের সঞ্চিত ও অর্জিত জ্ঞান শেখানো হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। যুগের প্রয়োজনে মানবের কল্যাণে সমাজ হিতৈষী ব্যক্তিরা কখনো কখনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এমনিই ভাবেই দক্ষ, অভিজ্ঞ, জ্ঞানে সু-গভীর ও বিদ্যানুরাগী এক মহাপুরুষ মরহুম অধ্যাপক মাওলানা মোঃ ইয়াছীন সাহেবও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দক্ষ, যোগ্য, আদর্শ ও সুনাগরিক রূপে গড়ে তোলার অভিপ্রায় নিয়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায়, কুমিল্লা জেলার তিতাস উপজেলাধীন সাতানী ইউনিয়নস্থ মঙ্গলকান্দি গ্রামে প্রাকৃতিক ও সু-নিবিড় পরিবেশে মানসম্মত ধর্মীয় ও আধুনিক বিদ্যাপীঠ হিসাবে ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেছেন বড়চালা হুসাইনিয়া দাখিল মাদরাসা । সঠিক ধর্মীয়, নৈতিক শিক্ষা ও যুগোপযোগী আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি গুনগত ও মানসম্মত শিক্ষাদানে সক্ষম। বর্তমান সরকারের শিক্ষা বিষয়ক নির্দেশনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে শিক্ষকবৃন্দের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, শিক্ষার্থীদের নিরলস অধ্যয়ন ও অধ্যবসায় এবং অভিভাবক ও সংশ্লিষ্ট সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠানটি খ্যাতি অর্জন করেছে । আল্লাহ তা’য়ালা এই প্রতিষ্ঠানটিকে সঠিক ইসলাম ও আধুনিক বিজ্ঞান সম্মত শিক্ষার মারকায হিসাবে কবুল করে নিন। আমিন!!!

অধ্যক্ষের বাণী

image-not-found

১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠিত বড়চালা হুসাইনিয়া দাখিল মাদরাসা,
এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে কুমিল্লা জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।